ভারত বায়োটেক এর তরফ থেকে ইতিমধ্যেই জানানো হয়েছে শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিরা কোভিডের টিকা না নিলেও চলবে । যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম বা একাধিক রোগের জন্য ওষুধ খেতে হয় তাদের কোভ্যাক্সিন নিতে নিষেধ করল ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারক সংস্থা। পাশাপাশি জানিয়েছেন যাদের শরীরে আগে থেকে এলার্জি জাতীয় কোন সমস্যা রয়েছে তারাও না নিতে পারেন এই ধরনের ভ্যাকসিন। পাশাপাশি যদি কারো শরীরে রক্তপাতজনিত সমস্যা ,গলা ফুলে যাওয়া বা অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গ জনিত সমস্যার কারণে অন্যান্য ওষুধ খেতে হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে এড়িয়ে যেতেই পারে এই ধরনের ভ্যাকসিন। না হলে পার্শপ্রতিক্রিয়া হতেই পারে বলেই জানাচ্ছেন ভারত বায়োটেক অর্থাৎ ভ্যাকসিন নির্মাণকারী সংস্থা।

তথ্যপত্রে ভারত বায়োটেক আরও জানিয়েছে, টিকাকরণের দ্বিতীয় ডোজের ৩ মাস পর্যন্ত পর্যবেক্ষণে থাকতে হবে। টিকা নেয়ার পর যদি কোন ব্যক্তির শরীরে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায় সে ক্ষেত্রে সরকারি অনুমোদন প্রাপ্ত কোন হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে তাকে। সেক্ষেত্রে গুরুতর কিছু ঘটলেই ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে তাকে। করোনা অতিমারী মোকাবিলায় ভারতে দুটি ভ্যাকসিনকে জরুরি ব্যবহারের জন্য অনুমতি দিয়েছে ডিসিজিআই। যে তালিকায় আছে কোভিশিল্ড এবং কোভ্যাক্সিন। তবে সম্ভবত সেই তালিকায় নাম লেখাতে চলেছে রাশিয়ার তৈরি স্পুটনিক ভ্যাকসিন। ইতিমধ্যেই দেশের কুড়িটি কেন্দ্রে শুরু হয়ে গেছে ভ্যাকসিনের ড্রাইরান।