আজ সন্ধ্যায় বীরভূম জেলার দুবরাজপুর গ্রামীন হাসপাতালে সেলাইন চুরির ঘটনা সামনে আসে। জানা যায়, এই হাসপাতালের নার্স হিসেবে কাজ করেন সীমা মন্ডল নামে ভদ্রমহিলা। আজ সন্ধ্যায় ৬ টা নাগাদ সীমা মন্ডলের মেয়ে হাসপাতাল থেকে কয়েকটা সেলাইনের বোতল থলেতে করে নিয়ে যাচ্ছিল এমন সময় এমবুল্যান্সের চালকরা তাকে হাতেনাতে ধরে ফেলে।
পরবর্তীতে রীতা দাঁ নামে ওই হাসপাতালের একজন নার্স জানান, “আমাদের হাসপাতালের কর্মরত একজন নার্স হলেন সীমা মন্ডল। তিনি অসুস্থ থাকায় তাঁর মেয়ে এসে বললো তাই আমরা তিনটে সেলাইনের বোতল দি।” সরকারি হাসপাতাল থেকে স্যালাইন দিলে তার কোন নথি থাকা আবশ্যক যদিও সেরকম কিছু দেখাতে পারেননি তাঁরা।
অন্যদিকে নূর হোসেন নামে এক যুবক জানান, ‘আমরা সকাল থেকে শুনছি যে হাসপাতাল থেকে সেলাইন চুরির কথা। আজ সন্ধ্যায় যখন আমরা বসে ছিলাম তখন দেখি যে এই হাসপাতালের একজন নার্স সীমা মণ্ডলের মেয়ে থলেতে করে ১০-১২ টা সেলাইনের বোতল নিয়ে যাচ্ছে।’ তাই তারা তাঁকে ধরে হাসপাতালে নিয়ে যায়। এই ঘটনা সামনে আসার পর থেকেই প্রশ্ন উঠেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব পরায়নতার ওপর। হাসপাতাল থেকে স্যালাইন গায়েব হচ্ছে বোতল বোতল অথচ তার রেকর্ড নেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে, কিন্তু কেন ?