২০০৯ সালে লালগড়ে সিপিএম কর্মী প্রবীর মাহাতো খুন ও ঝাড়গ্রামের বাঁশতলায় ভুবনেশ্বর-নয়াদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেস হামলার মতো ঘটনা সহ ২৮টির মত মামলা রয়েছে ছত্রধর মাহাতোর ঝুলিতে। জঙ্গলমহলে ভোট মিটতেই জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে গ্রেপ্তার হলেন তৃণমূলের রাজ্য কমিটির সম্পাদক ছত্রধর মাহাতো। তাঁকে গ্রেপ্তার করে এনআইএ’-র ৪০ সদস্যের একটি দল।তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সম্পাদক ছত্রধর মাহাতোকে দু-দিনের NIA হেফাজত দিয়েছিল কলকাতার বিশেষ আদালত। তবে এখানেই শেষ নয় আরও দুই রাজ্য সরকারি পুলিশ আধিকারিক এর নাম উঠে এসেছে এই সন্দেহের তালিকায়।

জানা যাচ্ছে পেছন থেকে কলকাঠি নাড়ছেন তারাই। তাঁদের মধ্যে একজন ডিএসপি পদমর্যাদায় বহাল রয়েছেন এবং ইতিমধ্যেই এনআইএর ঘটনার তদন্তে ওই দুই আধিকারিককে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য চিঠি দেওয়া হয়েছিল তবে তার কোনো উত্তর আসেনি বলেই জানিয়েছেন এনআইএর কর্তারা এমনকি রাজধানী এক্সপ্রেসের ঘটনার তিন তদন্তকারী অফিসারদের মধ্যে একজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে বাকি দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাওয়া হলেও পাওয়া যায়নি তাঁদের। বর্তমানে এনায়েত তরফ থেকে চেষ্টা চলছে উভয় পক্ষকে সামনাসামনি বসে জিজ্ঞাসাবাদ করতে যাতে সমস্ত যুক্তিতর্ক সামনাসামনি পরিষ্কার হয়ে যায়।