শাহের বঙ্গ সফরে সকাল থেকেই ঠাসা কর্মসূচি। বিএসএফ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক সেরে দক্ষিণেশ্বরে ভবতারিণী মন্দিরে পুজো। তারপর পুজো শেষে দক্ষিণ কলকাতায় পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তীর গানের স্কুলে যান অমিত শাহ। তার ঠিক পরেই তাঁর কনভয় রওনা দেয় ইজেডসিসি। সেখানে সাংগঠনিক বৈঠক সারেন তিনি। তার ঠিক পরেই পূর্ব কর্মসূচি অনুযায়ী বাগুইআটিতে মতুয়া পরিবারে মধ্যাহ্নভোজ সারলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি অমিত শাহ।

মধ্যাহ্নভোজনের আগে পুজো দেন পাশেই একটি হরিচাঁদ মন্দিরে। আদর্শনগরের গৌরাঙ্গপল্লিতে নবীন বিশ্বাসের বাড়িতে দুপুরের আহার সারেন শাহ। এদিন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সফর ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছিল গোটা এলাকাজুড়ে। নিরামিষ রকমারি পদে আহার সারেন শাহ। মেনুতে ছিল মুগ ডাল, আলু পোস্ত, শুক্ত, বেগুন ভাজা, হাত রুটি। সঙ্গে পনিরের তরকারি, সাদা ভাত, জলপাইয়ের চাটনি ও নলেন গুড়ের পায়েস। একেবারে বিশুদ্ধ নিরামিষ বাঙালি পঞ্চব্যঞ্জন। রীতিমত মাটিতে বসে মাটির বাসনে খাবার খান তিনি।