সংসদ থেকে বহিষ্কৃত মহুয়া মৈত্র। লোকসভার সাংসদ পদ খারিজ হয়ে গেল মহুয়া মৈত্রের। ধ্বনিভোটের মাধ্যমে শিলমোহর পড়ে। নানা চাপান উতোরের মধ্যে দিয়ে কৃষ্ণনগরের সাংসদ মহুয়া মৈত্রের ‘সাংসদ’ পদ খারিজের কথা জানালেন স্পিকার ওম বিড়লা।
![](https://mbharat.in/wp-content/uploads/2020/12/844517-moitra-mahua-pti-070419-1024x576.jpg)
এদিন সংসদে অধিবেশন শুরুর আগে স্পিকার সংসদের মর্যাদার কথা মনে করিয়ে দিয়ে বলেন, সংসদে মর্যাদা রাখতে অনেক সময় কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়। সংসদে মর্যাদা রক্ষার দায়িত্ব সকলের, জানান স্পিকার ওম বিড়লা। এদিন মহুয়া ইস্যুতে বক্তব্য রাখার জন্য আধঘণ্টা সময় দেন স্পিকার।
আজই মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে লোকসভায় এথিক্স কমিটির কাছে রিপোর্ট পেশ করেন বিজেপি সাংসদ বিজয় সোনকর। এদিন অধীর চৌধুরী আর্জি রাখেন, ৪৯৫ পাতার রিপোর্ট কিভাবে ২ ঘণ্টার কম সময়ে পড়া সম্ভব? পড়তে তিন থেকে চার দিন সময় দেওয়া হোক। নতুন সংসদ কলঙ্কিত হয়, এমন সিদ্ধান্ত যেন না নেওয়া হয়। যার বিরুদ্ধে অভিযোগ তাকে বলার সুযোগ দেওয়া উচিত। স্পিকারের কাছে চিঠি দিয়ে মহুয়াকে বলতে দেওয়ার আর্জি জানান সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে পুরনো উদাহরণ টেনে মহুয়াকে বলার অনুমতি দেননি স্পিকার।
তবে মহুয়া মৈত্রের পাশেই রয়েছে ইন্ডিয়া জোট। এমনকি লোকসভায় মহুয়ার বিরুদ্ধে সোচ্চারও হন বিরোধীরা। যদিও এরপরেও হয়নি শেষরক্ষা।