বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, এই মুহূর্তে ২৬টি ভ্যাকসিনের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চলছে । এর মধ্যে ৬টি ভ্যাকসিন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তৃতীয় পর্বের ট্রায়ালের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে ৷ তার মধ্যে তিনটি ভ্যাকসিনই চিনের ৷ শেষ জানতে পারা গেছিল, চিনের সরকারি ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থার তৈরি একটি টিকার তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল চলছিল । বর্তমানে সংক্রমণমুক্ত চীন । মাস্ক না পরেই বাইরে বেরোনোর ক্ষেত্রে ছাড়পত্রও দিয়েছে বেজিংয়ের স্বাস্থ্য দফতর ৷
কিন্তু, এবার এক অন্য তথ্য সামনে এল, চিনের ‘ন্যাশনাল হেলথ কমিশন’-এর তরফে ‘সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি সেন্টার’-এর প্রধান ঝেং ঝংওয়েই জানালেন, জুলাই মাস থেকেই নাকি সে দেশের চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী ও জরুরি কর্মী-আধিকারিকদের করোনার ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু হয়েছে । এখন বিশ্বের ১৭০ জায়গায় কাজ চলছে করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে। তবে কি চীনের যে ভ্যাকসিন ট্রায়ালে ছিল সেটিই চীন দিচ্ছে সকলকে । এ কিভাবেই বা সম্ভব । আর চীনের এত তাড়াতাড়ি সংক্রমণ মুক্ত হওয়ার পেছনে কি তাহলে এই ভ্যাকসিনই কার্যকরী ?