নিয়োগ দুর্নীতি মামলা চলাকালীন হাইকোর্টের নির্দেশে ২৬৮ জনের প্রাথমিক শিক্ষক হিসেবে চাকরিতে যোগদান বাতিল করা হয়েছিল। ২০১৭ সালে টেট পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হলে তার দ্বিতীয় তালিকায় ছিল এই ২৬৮ জনের নাম যাদের বেআইনি ভাবে নিয়োগ করা হচ্ছে বলে দাবি করেছিল হাইকোর্ট। মামলা গড়িয়ে গিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চে। ইতিমধ্যে এই চাকরি প্রার্থীরা সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন। আপাতত মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত এই ২৬৮ জন চাকরিপ্রার্থী কাজে যোগ দিতে পারবেন বলে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে নয়া নির্দেশিকা জারি করল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।
পাশাপাশি হাইকোর্টের নির্দেশে পুনরায় ২০১৭ সালের টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের নম্বর প্রকাশিত হল। ২০১৪ এবং ২০১৭ সালে টেট পরীক্ষায় পাশ করেছিলেন যে সকল ছাত্রছাত্রী তাদের অনলাইনে ভর্তির আবেদন গ্রহনের কাজও শুরু হয়ে গিয়েছিল। তবে তখনও তাদের নম্বর জানানো হয়নি শিক্ষা পরিষদ থেকে। আর এই ব্যাপারের জন্যই চাকরি প্রার্থীরা প্রথমে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের বর্তমান সভাপতি গৌতম পাল জানান, ‘এবার ভেরিফিকেশনের সময় সকল প্রার্থীদের কাছে নম্বরের নথি থাকবে এবং খুব শীঘ্রই ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষার নম্বরও প্রকাশ করা হবে ‘।