ইতিমধ্যেই রাজ্যসভায় তৃণমূলের প্রার্থী হিসেবে নিজের মনোনয়ন জমা দিলেন কংগ্রেস থেকে তৃণমূলে আগত সুস্মিতা দেব। তৃণমূলে যোগ দেওয়া মাত্র ত্রিপুরা নির্বাচনের গুরু দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তাঁর হাতে। জানা যাচ্ছে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতাতেই রাজ্যসভায় ঠাঁই পেতে চলেছেন তিনি। তবে এই প্রথম নয় ,এর আগেও জহর সরকার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাজ্যসভায় গিয়েছিলেন।আজ শুভেন্দু অধিকারী জানিয়েছেন রাজ্যসভার ভোটে প্রার্থী দিচ্ছেন না তাঁরা। আজ তিনি একটি টুইটের মাধ্যমে জানান, “উপনির্বাচনের কারণে রাজ্যসভার এই ভোটে বিজেপি কোনও প্রার্থী দেবে না।ফলাফল পূর্ব নির্ধারিত। অনির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রীকে আরও একবার নির্বাচিত হতে না দেওয়াই বর্তমানে আমাদের লক্ষ্য।” বিরোধী দলনেতার এই ঘোষণার মাধ্যমে সুস্মিতা দেবের জয় সুনিশ্চিত হল।
বিজেপির এখন এক এবং অদ্বিতীয় লক্ষ্য বিধানসভা উপনির্বাচন। আগামী ৩০ শে সেপ্টেম্বর উপনির্বাচন হতে চলেছে ভবানীপুরে।আর সেখানেই তৃণমূলের তরফ থেকে প্রার্থী হয়ে দাঁড়িয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিজেপির তরফ থেকে প্রার্থী হয়েছেন আইনজীবী প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়াল । সেখান থেকে জয়লাভ করতে উঠে পড়ে লেগেছে বিরোধী দল। আর এই উপনির্বাচনের ফলাফলের উপরেই নির্ভর করছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মুখ্যমন্ত্রীত্ব। ইতিমধ্যেই প্রচারে নেমে পড়েছে উভয়পক্ষ, এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা ।