পার্ক হোটল কান্ডে এবার নয়া মোড়। হস্তক্ষেপ করল অবগারী বিভাগ। হোটেলের ম্যানেজারকে জরুরি তলব করে ডেকে পাঠানো হল আবগারী বিভাগের তরফ থেকে। জানা যাচ্ছে ,ওইদিনের ঘটনার সমস্ত সিসিটিভি ফুটেজ চাওয়া হয়েছে আবগারী বিভাগের তরফ থেকে। মূলত কোন সময় পর্যন্ত সেখানে ড্রিঙ্ক সার্ভ করা হয়ে থাকে ? এবং করোনাকালে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার ব্যাপারে ঠিক কী কী পদক্ষেপ অবলম্বন করছেন হোটেল কর্তৃপক্ষ ? সেই বিষয় খতিয়ে দেখতেই এই পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে। মদ ছাড়াও সেদিনের পার্টিতে অন্য কোন রকম নেশাজাতীয় দ্রব্য ব্যবহার করা হয়েছিল কিনা সে বিষয়ে খতিয়ে দেখছে এই বিভাগ। যদিও এ প্রসঙ্গে হোটেল কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয় সেদিনের পার্টিতে বাইরে থেকেই মদ আনা হয়েছিল ।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য কিছুদিন আগে মহানগরীর অন্যতম জমজমাটি পার্ক হোটেলে মধ্যরাতে উইকেন্ড পার্টির কারণে গ্রেপ্তার করা হয় ৩৭ জনকে। বাজেয়াপ্ত করা হয়,মার্সিডিজ-সহ ২টি বিলাসবহুল গাড়ি। এছাড়াও পার্ক হোটেলের ওই ফ্লোর থেকে উদ্ধার করা হয় বেশ কিছু বিদেশী মদের বোতল এবং গাঁজা । পাশাপাশি পরবর্তী দিন সেখানে গিয়ে পৌঁছয় ফরেনসিক বিভাগ । সংগ্রহ করা হয় নমুনা, আর তারপরই একের পর এক ব্যক্তিকে ডেকে পাঠানো হচ্ছে তদন্তের জন্য।