তাদের মধ্যে অনেক আগে থেকেই এই ভয়টা কাজ করছিল। গত কয়েকবছরে তাদের উপর দিয়ে কম ঝর বয়ে যায়নি, তাদের বাসস্থান কেড়ে নেওয়া, ডিটেনশন ক্যাম্পে বন্দী করা, এমনকি জন্ম নিয়ন্ত্রণের জন্য চাপ সৃষ্টি করা হয়েছিল। চীন দেশে এক প্রকার সন্ত্রস্ত হয়ে দিন কাটছিল উইঘুর মুসলিমদের। এবার সেই সংকট আরো দৃঢ় হল। আফগানিস্তানে যদি প্রতিষ্ঠা হয় তালিবান শাসন তবে আবারও তাদের ফিরে যেতে হবে চিনে। প্রায় দুই হাজার উরঘুই এর বসবাস এই আফগান দেশে।
![](https://mbharat.in/wp-content/uploads/2021/09/IMG-20210902-WA0035.jpg)
আফগানিস্তানে ক্রমাগত অত্যাচার চালাচ্ছে তালিবান গোষ্ঠী। তাদের শাসনে কার্যত দিশেহারা সে দেশের জনগন। খুন, বন্দি করা, লুঠতরাজ সবই চলছে রীতিমত। মুখে শান্তির বুলি আওড়ালেও, আদতে অত্যাচার চলছে মানুষের উপর। দেশের স্থায়ী নাগরিকরা যখন ভীত সন্ত্রস্ত, তখন বহিরাগত আশ্রিত দের কি হবে ভেবে অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছেন উইঘুর মুসলিমরা।
তালিবান গোষ্ঠী আফগানিস্তানে দখল নেওয়ার পর থেকেই চীন তাদের পাশে থাকার বার্তা দেয়। সে দেশের প্রেসিডেন্ট জিন পিং তালিবানদের মদত করার আশ্বাস দিয়েছিলেন। উইঘুরদের আশঙ্কা আরো বেড়েছে তবে কি এবার ফিরে যেতে হবে চিনে? সেখানে মিলবে ২০১৭ সালের ভয়াবহতা!এই একই চিন্তা গ্রাস করেছে রাষ্ট্রপুঞ্জের মানবাধিকার কমিশনের সদস্যদের। সংখ্যালঘু উইঘুর মুসলিমদের স্থায়ী ঠিকানা কি হবে?