বিশ্বভারতী সংঘাত নিয়ে ধুন্ধুমার রাজ্যে। বুধবার সরকারি অনুশঠানে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী নাম না করে বিশ্বভারতীর উপাচার্যকে কটাক্ষ করেন। আর তার আগেই বৈঠকে বসেন পড়ুয়াদের সঙ্গে। তার পরেই তিনি বলেন, “বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক শিক্ষিকারা কাঁদছেন। শান্তিনিকেতনের কী অবস্থা। কাউকে সাসপেন্ড করেছে, কারোর চাকরি দিয়েছে। আমি কিন্তু ছেড়ে কথা বলার জন্য ওদের সঙ্গে কথা বলিনি। যারা পড়তে চান, তাদের ব্যবস্থা করে দেওয়ার ক্ষমতা আমি রাখি।” এছাড়াও তিনি বলেন, “বিশ্বভারতীকে গৈরিকীকরণ করতে চান ওঁরা।” আর এর পরেই শুরু হয় বিতর্ক।

এর উত্তরে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতি পেশ করা হয় আর তাতে বলা হয়, বিশ্বভারতীর ওপর মুখ্যমন্ত্রীর আর্শীবাদ না থাকলেও চলবে। কর্তৃপক্ষ প্রধানমন্ত্রীর দেখানো পথে চলবে। এছাড়াও বলাহ হয়, মুখ্যমন্ত্রী নাকি কান দিয়ে শোনেন। ব্যাস শুরু হয় সংঘাত। এবার প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখতে তৎপর হন মমতা। যদিও এই সংঘাতের প্রতিক্রিয়া স্বরূপ অনেকেই নিন্দা প্রকাশ করেছেন। রাজনৈতিক মহলেও চলছে জোর জল্পনা। তবে বিশেষজ্ঞ মহলের যুক্তি, আদালতে বিচার হওয়াই শ্রেয়।