১৪ ডিসেম্বর থেকে আরও তীব্রতর হচ্ছে কৃষক আন্দোলন। কেন্দ্রের ওপরে চাপ বাড়াতে শনিবার এল এক নতুন হুমকি। সংযুক্ত কিষান আন্দোলনের নেতা কমল প্রীত সিং পান্নু জানান, ১৪ ডিসেম্বর থেকে দিল্লির সিংঘু সীমান্তে একই স্টেজে অনশনে বসবেন সব কৃষক নেতারা। কেন্দ্র আন্দোলন ভাঙার চেষ্টা করলেও শান্তিপূর্ণ উপায়ে আমাদের আন্দোলন চলবে। এদিন তিনি আরও বলেন, রবিবার রাজস্থানের শাহজাহানপুর থেকে কয়েক হাজার কৃষক ট্রাক্টর মার্চ শুরু করবে। যারা দিল্লি-জয়পুর সড়ক অবরোধ করবে।
![](https://mbharat.in/wp-content/uploads/2020/12/WhatsApp-Image-2020-12-12-at-21.29.26-1-1024x576.jpeg)
অন্যদিকে, কৃষক আন্দোলনের নেতা গুরানাম সিং চুরনি জানান, পঞ্জাব থেকে চাষিদের ট্রলি আটকে দেওয়া হচ্ছে। তবে ট্রলিগুলি দিল্লি না পৌঁছতে দিলে তাঁর হুঁশিয়ারি, আমরা অনশন শুরু করব। তা চলবে গুরু তেগ বাহাদুরের মৃত্যু দিবস পর্যন্ত। ইতিমধ্যেই শনিবার বিকেলে রাজধানীর বেশকয়েকটা টোল দখল করে নেয়। গাড়িগুলিকে ফি না দিয়েই বেরিয়ে যেতে দেখা যায়। আন্দোলনকারীদের হঠাতে মোতায়েন করা হয়েছে প্রচুর পুলিশ।
![](https://mbharat.in/wp-content/uploads/2020/12/WhatsApp-Image-2020-12-12-at-21.29.25.jpeg)
এসবের মধ্যেই রেলমন্ত্রী পীযূষ গয়াল অভিযোগ করেন, কৃষকদের আন্দোলন আর অরাজনৈতিক নেই। তাদের আন্দোলনে ঢুকে পড়েছে বামপন্থী ও নকশালরা। অন্যদিকে, হরিয়ানার উপমুখ্যমন্ত্রী দুষ্যন্ত চৌতালা এদিন বলেন, 24 থেকে 48 ঘণ্টার মধ্যে কৃষকরা সরকারের সঙ্গে ঐক্যমতে পৌঁছবে। ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী ও কৃষিমন্ত্রীর সঙ্গে বিষয়টি আলোচনাও সেরেছেন চৌতালা।