টেকনোলজির যুগে দাঁড়িয়ে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম এর মাধ্যমে টাকা উপার্জন করা একটি অন্য পেশায় পরিণত হয়েছে। পৃথিবীব্যাপী এমনই একটি ডিজিটাল প্লাটফর্ম হল ইউটিউব। ব্যস্ত দৈনন্দিন জীবনের ফাঁকে একটু স্বস্তির স্বাদ নিতে অনেকেই ইউটিউব এর কন্টেন্ট দেখে থাকেন। তবে যারা সাধারন মানুষের মুখে এতটা হাসি ফুটিয়ে তোলেন তাদের মুখের হাসি কেড়ে নিল গুগলের একটি ছোট্ট ইমেল । গুগল ইমেল করে ইউটিউবের কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জানিয়েছে, আমেরিকার বাইরে যেসব ইউটিউবার রয়েছেন, অর্থাৎ অন্যান্য দেশ থেকে যারা ইউটিউব এর মাধ্যমে কনটেন্ট ক্রিয়েট করে টাকা উপার্জন করছেন , তার থেকে ‘ইউএস’ ট্যাক্স কেটে নেওয়া হবে।
![](https://mbharat.in/wp-content/uploads/2021/03/WhatsApp-Image-2021-03-11-at-15.33.57.jpeg)
বর্তমান জেনারেশনের কাছে ডিজিটাল মিডিয়ায় কাজ করা টি একটি পেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং সেই পেশার মধ্যে অন্যতম বিখ্যাত পেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে ইউটিউবার’ হওয়া। এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অনেক অল্প বয়সী যুবক এবং যুবতীরা। পাশাপাশি প্রায় লাখ লাখ ফলোয়ার হয়ে যায় তাদের বিভিন্ন রিয়েলিটি শোতে চাহিদা বাড়ে এই সমস্ত সেলিব্রেটিদের।
আমেরিকায় যাঁরা ইউটিউবের দর্শক তাঁদের থেকেও ট্যাক্স কাটবে সংস্থা। তবে বাইরে দেশগুলির ক্ষেত্রে তার পরিমাণ হবে অনেকটাই বেশি। শুধু বিজ্ঞাপন নয়, ইউটিউব প্রিমিয়াম, দুপার স্টিকার, সুপার চ্যাট এবং চ্যানেল মেম্বারশিপ— এসব ক্ষেত্রেও কাটা হবে ট্যাক্স। আমেরিকা ছাড়া অন্যান্য দেশের দর্শকদের থেকে একজন ইউটিউবার যে আর্থিক উপার্জন করবেন সেক্ষেত্রে কোনও ট্যাক্স দিতে হবে না।