৫০ কিমি দূরত্বে ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দিতে সক্ষম ভারতীয় কামান বজ্র। আর এবার চীনের বিরুদ্ধে পাল্টা প্রতিরোধ গড়ে তুলতে এই মিসাইলকেই হাতিয়ার করতে চলেছে নয়াদিল্লি। ইতিমধ্যেই সীমান্ত এলাকায় শক্তি বাড়াতে শুরু করেছে চীন। আর তার পাল্টা জবাব দিতেই ইতিমধ্যেই লেহ লাদাখে পৌঁছে গিয়েছেন ভারতীয় সেনাপ্রধান জেনারেল এম এম নরবনে। বারংবার দ্বিপাক্ষিক আলোচনা করেও কোনও লাভ হয়নি। সেই কারণেই এবার চীনের ভাষাতেই আক্রমণ সানাতে তৈরি হচ্ছে ভারত।২০১৮ সালে সর্বপ্রথম ভারতীয় সেনার হাতে এই বজ্র তুলে দেওয়া হয় ভারত সরকারের তরফে।জানা যায় এই শস্ত্র নির্মাণ করতে নির্মাণ ৪ হাজার পাঁচশ কোটি টাকার বরাত দেওয়া হয় গুজরাতে লারসেন অ্যান্ড টুবরো কমপ্লেক্সের হাতে । নরবনে জানিয়েছেন, এই কামানের ওজন প্রায় ৫৫ টন যা মোট ৪৭ কেজি ওজনের বোমা নিক্ষেপের সক্ষম।
![](https://mbharat.in/wp-content/uploads/2021/10/WhatsApp-Image-2021-10-02-at-20.16.06.jpeg)
করোনাকালীন, কঠিন পরিস্থিতির সময় থেকেই দুই দেশের মধ্যে ঠান্ডা যুদ্ধ চলছে এমনকি প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর নিজেদের বিমান ঘাঁটি গুলিকে মজবুত করতে শুরু করেছে চীনারা। আর সেই কারণেই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর প্রথমবার হাউইৎজার রেজিমেন্ট কে- ৯ বজ্র মোতায়েন করা হয়েছে ভারতের তরফ থেকে। জানা যাচ্ছে এই বজ্রের ক্ষমতা ইতিমধ্যেই চোখ রাঙাচ্ছে চৈনিক সেনাদের। জানা যাচ্ছে চোখের নিমেষেই ৫০ কিলোমিটার দূরে থাকা সত্ত্বেও ঘাঁটি চিহ্নিত করতে পারে এই কামান, এবং মুহূর্তেই তা গুঁড়িয়ে দিতে সক্ষম ভারতীয় এই কামান বজ্র। বিখ্যাত সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যে জানা গেছে ইতিমধ্যেই সেনাপ্রধান জানিয়েছেন,’ দুর্গম এলাকায়ও সাফল্যের সঙ্গে কাজ করতে পারে এই কামান। ইতিমধ্যেই এই সত্যতা পরীক্ষার মাধ্যমে যাচাই করা হয়েছে। আর সেই কারণেই ইতিমধ্যে আমরা একটি গোটা রেজিমেন্ট মোতায়েন করেছি। মূলত প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর যে কোন পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্যই তৈরি ভারতীয় সেনা। ‘