পশ্চিমবঙ্গ বাঁচাও দিবস নয় এবারে পালিত হবে পশ্চিমবঙ্গ বাঁচাও সপ্তাহ । এমনটাই জানালেন বিজেপি শীর্ষ নেতা দিলিপ ঘোষ । আজ রবিবার একটি সাংবাদিক সম্মেলনে এমনই হুঙ্কার দিয়েছেন দিলিপ । পশ্চিমবঙ্গ তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করে এই দিন আগামী ৯ থেকে ১৬ আগস্ট অবধিন পশ্চিমবঙ্গ বাঁচাও সপ্তাহ পালনের কর্মসূচির ঘোষণা করেন এই বিজেপি নেতা । তিনি বলেন, ‘আগামী ১৬ অগাস্ট পশ্চিমবঙ্গ বাঁচাও দিবস পালন করতাম। তবে এবারে পশ্চিমবঙ্গ বাঁচাও সপ্তাহ পালন করব। ৯ অগাস্ট থেকে ১৬ অগাস্ট পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গ বাঁচাও সপ্তাহ পালিত হবে। বিস্তারিত সূচি পরে ঘোষণা করা হবে। ৯ তারিখ ভারত ছাড়ো দিবস রয়েছে। ঐতিহাসিক দিন। সেদিনই শুরু হবে এই কর্মসূচি।’ অন্যদিকে এই ঘোষণার পাল্টা জবাবে বিজেপিকে তুলোধোনা করতে ছাড়েননি তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ । ২০২১-এর নির্বাচনে বিজেপির হেরে যাওয়া এবং পেট্রোপণ্যের দাম বাড়া নিয়ে রিতিমত তোপ দেগেছেন তিনি । তৃণমূল নেতা বলেন, ‘ওঁরা অগাস্টে বিপ্লব করবেন বলছেন। অথচ মে-এর বিপ্লবই তো সামলাতে পারেননি। ‘আবকি বার ২০০ পার’ বলে ভরাডুবি, পেট্রোলের সেঞ্চুরি পার, রান্নার গ্যাসে আগুন, সাধারণ মানুষের উপর অস্বাভাবিক চাপ বাড়ছে।’
‘পশ্চিমবঙ্গ বাঁচাও সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা দিলিপের । এম ভারত নিউজ
পশ্চিমবঙ্গ বাঁচাও দিবস নয় এবারে পালিত হবে পশ্চিমবঙ্গ বাঁচাও সপ্তাহ । এমনটাই জানালেন বিজেপি শীর্ষ নেতা দিলিপ ঘোষ । আজ রবিবার একটি সাংবাদিক সম্মেলনে এমনই হুঙ্কার দিয়েছেন দিলিপ । পশ্চিমবঙ্গ তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করে এই দিন আগামী ৯ থেকে ১৬ আগস্ট অবধিন পশ্চিমবঙ্গ বাঁচাও সপ্তাহ পালনের কর্মসূচির ঘোষণা করেন এই বিজেপি নেতা । তিনি বলেন, ‘আগামী ১৬ অগাস্ট পশ্চিমবঙ্গ বাঁচাও দিবস পালন করতাম। তবে এবারে পশ্চিমবঙ্গ বাঁচাও সপ্তাহ পালন করব। ৯ অগাস্ট থেকে ১৬ অগাস্ট পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গ বাঁচাও সপ্তাহ পালিত হবে। বিস্তারিত সূচি পরে ঘোষণা করা হবে। ৯ তারিখ ভারত ছাড়ো দিবস রয়েছে। ঐতিহাসিক দিন। সেদিনই শুরু হবে এই কর্মসূচি।’ অন্যদিকে এই ঘোষণার পাল্টা জবাবে বিজেপিকে তুলোধোনা করতে ছাড়েননি তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ । ২০২১-এর নির্বাচনে বিজেপির হেরে যাওয়া এবং পেট্রোপণ্যের দাম বাড়া নিয়ে রিতিমত তোপ দেগেছেন তিনি । তৃণমূল নেতা বলেন, ‘ওঁরা অগাস্টে বিপ্লব করবেন বলছেন। অথচ মে-এর বিপ্লবই তো সামলাতে পারেননি। ‘আবকি বার ২০০ পার’ বলে ভরাডুবি, পেট্রোলের সেঞ্চুরি পার, রান্নার গ্যাসে আগুন, সাধারণ মানুষের উপর অস্বাভাবিক চাপ বাড়ছে।’