সকাল ৯:২৫: ত্রিপুরার পুরভোটের দিন অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি নিয়ে টুইট তৃণমূলের নেতা ফিরহাদ হাকিমের। বিপ্লব দেবের নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকারকে নিশানা করে তিনি লিখেছেন, ‘বিপ্লব দেব এবং তাঁর গুণ্ডাবাহিনী ত্রিপুরার মানুষকে অত্যআচার করার জন্য সব কিছু করছে। আমরা এর বিরুদ্ধে লড়ব এবং যত দিন ত্রিপুরা সুশাসন পাচ্ছে তত দিন কাজ করে যাব।’
সকাল ৯:০৬: আগরতলার বিভিন্ন ওয়ার্ডে বুথের বাইরে বিজেপির বিরুদ্ধে অবৈধ জমায়েতের অভিযোগ তৃণমূলের। ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাইরে অবৈধ জমায়েতের অভিযোগ তুলেছে ঘাসফুল শিবির। এছাড়াও আগরতলার ২০ নম্বর ওয়ার্ডের বুথের সামনেও বিজেপি-র বিরুদ্ধে অবৈধ জমায়েতের অভিযোগ ওঠে। এরপরেই সেই জমায়েত হঠিয়ে দেন এসডিপিও-র নেতৃত্বাধীন পুলিশবাহিনী।
সকাল ৮:৫১: আগরতলায় ৫ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী শ্যামল পালের অভিযোগ, বুধবার রাতে তাঁর বাড়িতে গিয়ে শাসিয়েছে বিজেপি-র বাইকবাহিনী। তিনি জানান, “এক সঙ্গে অনেক বাইক এসে ঘুরতে থাকে। বাড়িতেও ধাক্কা মারে। বলছিল, ভোটে লড়ে লাভ নেই।” বাড়ির সামনের দোকানে থাকা সিসিটিভি ক্যামেরায় এই দৃশ্য ধরাও পড়েছে।
সকাল ৮:৩১: আগরতলাই সকালে একটি বুথে মক পোলিং চলছিল। আর সেইসময় পোলিং এজেন্টদের মারধরের অভিযোগ উঠল ফের বিজেপি-র বিরুদ্ধেই। এই মারধরের জেরে মাথাও ফেটে গিয়েছে এক পোলিং এজেন্টের। যদিও তৃণমূলের এহেন অভিযোগ পুরোপুরি অস্বীকার করেছে বিজেপি।
সকাল ৮:২৮: বিলোনিয়ায় সিপিএমের প্রার্থীর বাড়িতে হামলার অভিযোগ। অভিযোগের তীর ফের শাসকদল বিজেপি-র বিরুদ্ধেই।
সকাল ৮:২৬: ত্রিপুরার আমবাসায় বিজেপির বিরুদ্ধে তৃণমূল প্রার্থীর বাড়িতে হামলার অভিযোগ। ১২ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থীর বাড়িতে বিজেপি-র বাইক বাহিনী এসে হামলা চালিয়েছে, বলেই দাবি তৃণমূলের।
সকাল ৭:৪৯: আগরতলা পুরনিগমে শুরু হল ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়া। কমিশনের তরফে অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ ভোটের স্বার্থে আগরতলার প্রতিটি বুথে পাঁচ জন করে সশস্ত্র জওয়ান মোতায়েন থাকার নির্দেশ। অন্যান্য পুর অঞ্চলের স্পর্শকাতর বুথে থাকবেন চার জন করে। ত্রিপুরার পুরভোটে প্রতিটি বুথেই প্রার্থী দিয়েছে তৃণমূল।