রুটিন মেডিক্যাল টেস্ট করাতে এসে মেজাজ হারালেন সুজয় কৃষ্ণ ভদ্র ওরফে কালীঘাটের কাকু। সাংবাদিকদের প্রশ্ন শুনে রেগে লাল সুজয় কৃষ্ণ। বললেন, অভিষেককে ডাকাডাকি করে কোনও লাভ হবে না। ইডির হাতে গ্রেফতারের পর থেকেই মেজাজ হারাচ্ছেন কালীঘাটের কাকু। তাঁকে প্রশ্ন করা হয়, কুন্তলের চিঠি সঙ্গে অভিষেকের কি কোনও সম্পর্ক রয়েছে? আপনার উপরে কি কোনও চাপ রয়েছে? কালীঘাটের কাকু অবশ্য বলেন, নিয়োগ দুর্নীতির সঙ্গে তাঁর কোনও সম্পর্ক নেই।
![](https://mbharat.in/wp-content/uploads/2023/06/IMG-20230611-WA0002-1024x576.jpg)
তাঁর টাকা আছে তাতে ইডি-র কী! ওই টাকার মধ্যে কি শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির টাকা রয়েছে? কাকুর স্পষ্ট জবাব, কোনও টাকা নেই। ২০০৮ সাল থেকে কাজ করছি। সব ডক্যুমেন্ট দিয়েছি। আমার ২০০ কোটি টাকা থাকতে পরে। লোকের কি টাকা নেই? আদানি আম্বানিদের কি টাকা নেই? এই দুর্নীতির সঙ্গে কোনওভাবে জড়িত নই।
উল্লেখ্য, কালীঘাটের কাকু ও তাঁর আত্মীয়ের সংস্থা মিলিয়ে ৫০টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এবার ইডি-র নজরে বলে জানা গিয়েছে। এই ৫০টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সমস্ত তথ্য ব্যাংকগুলোর কাছে চেয়ে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে যে কালো টাকা সাদা করার কাজে এই ৫০টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কাজে লাগানো হয়েছে। পাশপাশি আগেই যে তিনটি সংস্থার হদিশ পাওয়া গিয়েছিল তাঁর সঙ্গে নতুন আরও তিনটি সংস্থার হদিশ পাওয়া গিয়েছে।
![](https://mbharat.in/wp-content/uploads/2023/06/IMG-20230611-WA0004-1024x576.jpg)