গরু পাচার মামলায় বারবার নাম উঠে এসেছে বীরভূমের তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল ও তার দেহরক্ষী সায়গল হোসেনের নাম। গরু পাচার মামলায় অনুব্রত মণ্ডল ও সায়গল হোসেনকে গ্রেফতার ও করে সিবিআই। ৯ই জুন নিজাম প্যালেসে সায়গল হোসেনকে তলব করেছিল সিবিআই তারপর ওই দিনই দফায় দফায় জিজ্ঞাসা বাদের পর গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছিল সায়গল হোসেন তাঁর সম্পত্তির সঠিক হিসাব দিতে পারেনি, তাছাড়া তার আয় ও ব্যয়ের মধ্যে প্রচুর গরমিল আছে। এই কারণে গ্রেফতার করা হয়েছিল সায়গল হোসেনকে। এরপর অনেকবার সায়গল হোসেন জামিনের আবেদন করলেও তা মঞ্জুর হয়নি। এই পরিস্থিতিতে শুক্রবার আসানসোল জেলে যায় ছয় জন ইডি আধিকারিক, তারপর তারা সায়গল হোসেনকে চার ঘন্টা জেরার পর গ্রেফতার করে। এরপর সূত্র মারফত জানা যাচ্ছিল ইডি আধিকারিকরা সায়গল হোসেনকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে, দিল্লি নিয়ে যেতে চায়। যদিও এদিন আবেদনের পদ্ধতি ও সময়ের প্রতিবন্ধকতাকে সামনে রেখে ইডির আবেদনই শোনেননি আদালত, ফলে সায়গল হোসেনকে এখন দিল্লি নিয়ে যাওয়া হচ্ছে না। অন্যদিকে গরুপাচার মামলায় চার্জশিট পেশের পর আসানসোল জেলে অনুব্রত মণ্ডল কে জেরা করে সিবিআই।
ইডির হাতে গ্রেপ্তার অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষী সায়গল হোসেন
গরু পাচার মামলায় বারবার নাম উঠে এসেছে বীরভূমের তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল ও তার দেহরক্ষী সায়গল হোসেনের নাম। গরু পাচার মামলায় অনুব্রত মণ্ডল ও সায়গল হোসেনকে গ্রেফতার ও করে সিবিআই।
গরু পাচার মামলায় বারবার নাম উঠে এসেছে বীরভূমের তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল ও তার দেহরক্ষী সায়গল হোসেনের নাম। গরু পাচার মামলায় অনুব্রত মণ্ডল ও সায়গল হোসেনকে গ্রেফতার ও করে সিবিআই। ৯ই জুন নিজাম প্যালেসে সায়গল হোসেনকে তলব করেছিল সিবিআই তারপর ওই দিনই দফায় দফায় জিজ্ঞাসা বাদের পর গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছিল সায়গল হোসেন তাঁর সম্পত্তির সঠিক হিসাব দিতে পারেনি, তাছাড়া তার আয় ও ব্যয়ের মধ্যে প্রচুর গরমিল আছে। এই কারণে গ্রেফতার করা হয়েছিল সায়গল হোসেনকে। এরপর অনেকবার সায়গল হোসেন জামিনের আবেদন করলেও তা মঞ্জুর হয়নি। এই পরিস্থিতিতে শুক্রবার আসানসোল জেলে যায় ছয় জন ইডি আধিকারিক, তারপর তারা সায়গল হোসেনকে চার ঘন্টা জেরার পর গ্রেফতার করে। এরপর সূত্র মারফত জানা যাচ্ছিল ইডি আধিকারিকরা সায়গল হোসেনকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে, দিল্লি নিয়ে যেতে চায়। যদিও এদিন আবেদনের পদ্ধতি ও সময়ের প্রতিবন্ধকতাকে সামনে রেখে ইডির আবেদনই শোনেননি আদালত, ফলে সায়গল হোসেনকে এখন দিল্লি নিয়ে যাওয়া হচ্ছে না। অন্যদিকে গরুপাচার মামলায় চার্জশিট পেশের পর আসানসোল জেলে অনুব্রত মণ্ডল কে জেরা করে সিবিআই।