প্রযুক্তিগতভাবে একেবারেই অজ্ঞ তালিবরা! বিশ্বের ভয়াবহ জঙ্গিগোষ্ঠী গুলির মধ্যে অন্যতম হলেও, প্রযুক্তিগতভাবে তাঁরা একেবারেই অজ্ঞ। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য আফগানিস্তান ছেড়েছে মার্কিন সেনারা। আর তারপরই পূর্ণ স্বরাজ পালন করেছে তালিবানরা।আকাশের ছোড়া হয়েছে রাউন্ড রাউন্ড গুলি, এমনকি রকেট নিক্ষেপও করা হয়েছিল। তারপরই সরকার গঠনের উদ্দেশ্যে নড়েচড়ে বসে তালিবানরা। তবে কাবুল বিমানবন্দরে গিয়েই মাথায় হাত পড়ে তাদের। সমস্ত বিমান গুলি অকেজো হয়ে পড়ে আছে। রানওয়ের অবস্থাও বেজায় খারাপ। তবে এসব পুনরায় চালু করার মত প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত কোনও ব্যক্তি সে দেশে উপস্থিত আছে কিনা! তার বিষয়ে অবগত নয় তারা । প্রসঙ্গত উল্লেখ্য বেশিরভাগ তালিবানরাই সামান্যতম বিমান উড়াতেই সক্ষম নয় । সেখানে রানওয়ে বা বিমান মেরামতের কাজ তাদের পক্ষে সম্ভব নয় কোনভাবেই। অবশেষে কাতারের দ্বারস্থ হয় তালিবানরা।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য ইতিমধ্যেই কাবুল বিমানবন্দরে উপস্থিত হয়েছে কাতারের ওই বিশেষজ্ঞ দলটি। তবে এখনই বিমান মেরামতের কাজে হাত দিতে চাইছেন না তাঁরা। জানা যাচ্ছে ইতিমধ্যেই তালিবানদের সঙ্গে বিভিন্ন যুক্তি তর্ক করে চুক্তির মাধ্যমেই কাজে হাত দেবেন তাঁরা। পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকায় ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া এবং পুনরায় উচ্ছেদ শুরু করার জন্য এই মেরামত প্রয়োজন বলে মনে করছেন তাঁরা। বিমান ঠিক হওয়ার পরে তা আদৌ কতটা সু-কাজে ব্যবহার করতে চলেছে এই জেহাদীরা, তা নিয়ে যথেষ্ট চিন্তা প্রকাশ করেছে বিশেষজ্ঞরা।