করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে রাজ্যে জারি রয়েছে কার্যত লকডাউন। কিছু পরিষেবা চালু হলেও তা সবই শর্তসাপেক্ষ। এই কড়ক বিধিনিষেধের ফলও পাওয়া গেছে গোটা রাজ্যে। নিয়ন্ত্রনে আনা সম্ভব হয়েছে করোনা পরিস্থিতি। কিন্তু এহেন অবস্থাতেও চিন্তা বাড়াচ্ছে ব্যারাকপুর এবং ঝাড়গ্রামের সংক্রমন। ব্যারাকপুরে সংক্রমনের হঠাৎই বৃদ্ধিতে ৭দিনের সম্পুর্ন লকডাউন ঘোষনা করল পুরসভা। এছাড়াও ঝাড়গ্রামকে ঘোষণা করা হল মাইক্রো কনটেইনমেন্ট জোন হিসেবে।
আগামী ২১শে জুন থেকে ২৭ শে জুন অবধি বন্ধ থাকবে ব্যারাকপুর,জেলাশাসকের সঙ্গে আলোচনার পর এমনটাই ঘোষণা করল পুরসভা। যাতে সাধারন মানুষের অসুবিধা না হয় সেকারণে আগামী তিনদিন এলাকায় চলবে মাইকিং।
![](https://mbharat.in/wp-content/uploads/2021/06/IMG-20210618-WA0024.jpg)
“এলাকায় বেশ বড় বড় কয়েকটি বাজার রয়েছে। সেগুলি থেকেই সংক্রমন ছড়াচ্ছে” এমনটাই জানিয়েছেন ব্যারাকপুর পুরসভার মুখ্য প্রশাসক উত্তম দাস।
অন্যদিকে ঝাড়গ্রামের বেশ কয়েকটি এলাকায় উর্ধ্বমুখী করোনা গ্রাফ। ফলে সেই এলাকা গুলিকে কনটেইনমেন্ট জোন হিসেবে চিহ্নিত করেছে স্থানীয় প্রশাসন।বাইরের মানুষ প্রবেশ করতে পারবেন না ওই এলাকাগুলিতে। দোকান খোলা থাকলেও একবারে একজন ব্যক্তিই যেতে পারবেন দোকানে।