অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের জন্য অনুদান সংগ্রহ অভিযান চলেছিল ১৫ জানুয়ারি থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত । দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রাম মন্দির নির্মাণের জন্য অর্থ সংগ্রহ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে বিহার থেকে সবথেকে বেশি পরিমাণে অর্থ তোলা হয়েছে বলেই জানালেন রাম মন্দিরের কর্তৃপক্ষের আধিকারিকরা। বিহারের পাটনার একটি হনুমান মন্দির অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের জন্য পাঁচ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছে। সেই হনুমান মন্দির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগামী পাঁচ বছর ধরে এই পাঁচ কোটি টাকা তারা রাম মন্দির নির্মাণের জন্য দেবে। পৌরাণিক কাহিনী রামায়ণ পড়লে আমরা জানতে পারি শ্রী রামচন্দ্রের সবথেকে বড় ভক্ত ছিলেন হনুমান সে ক্ষেত্রে প্রভুর মন্দিরের উপস্থাপনা সর্বোচ্চ অনুদান ভক্তেরই দেওয়া উচিত। শুধু তাই নয় পাশাপাশি পাটনাতে অবস্থিত আরো একটি হনুমান মন্দির এর তরফ থেকে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত অনুদান দেয়া হয়েছে রাম মন্দির নির্মাণের জন্য।
এছাড়াও যে অনুদান গুলি নজর কাড়ার মত সেগুলো দেখে নিন এক নজরে। বাংলার রাজ্যপাল ও তাঁর স্ত্রী সুদেশ ধনকড় মোট ৫ লাখ ১ টাকার অনুদান দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি ৫ লক্ষ ১০০ টাকা অনুদান দিয়েছেন। মধ্য প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহানও ১ লক্ষ টাকা অনুদান দিয়েছেন।শুধুমাত্র বিহারের দানাপুর থেকেই এক কোটি ২৫ লাখ টাকার কাছাকাছি অনুদান উঠেছে।এখনও পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ছয় কোটি টাকা পাটনার বিভিন্ন জায়গা থেকে। রাম জন্মভূমি মন্দির কর্তৃপক্ষ একটি অ্যাপ তৈরি করিয়েছে। সেখানেই অনুদান হিসেবে কত টাকা জমছে তা দেখা যাবে।