কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গডকরি জানান ইউটিউব থেকে তাঁর প্রাপ্ত মাসিক রয়েলিটির পরিমাণ ৪ লক্ষ টাকা । একজন নামিদামি ইউটিউবারের সমান রয়েলিটি পান তিনি। করোনাকালীন কঠিন পরিস্থিতির সময় এই প্লাটফর্মে বেশকিছু বক্তৃতার ভিডিও দর্শকদের জন্য পোস্ট করেছিলেন তিনি।বর্তমানে সেই ভিডিও গুলিতে ভিউয়ার সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। এই জন্যই অধিক পরিমাণ টাকা আসছে তাঁর কাছে। এছাড়াও ভারুচে দিল্লি-মুম্বাই এক্সপ্রেসওয়ের অগ্রগতি পর্যালোচনা করার সময়, গডকরি আরও বলেছিলেন, যে তাঁর মন্ত্রণালয় রাস্তা নির্মাণ ঠিকাদার এবং পরামর্শদাতাদের রেটিং শুরু করেছে।
![](https://mbharat.in/wp-content/uploads/2021/09/IMG-20210918-WA0036.jpg)
করোনাকালীন প্রথম ঢেউয়ের সময় তিনি বাড়িতে বসে দুটি কাজ সেরেছেন ,এমনটাই জানান তিনি। তিনি বলেন, “আমি একজন রাধুনী হয়েছি এবং ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বাড়িতে রান্না করা এবং বক্তৃতা দেওয়া শুরু করেছি। আমি অনলাইনে ৯৫০ টিরও বেশি বক্তৃতা প্রদান করেছি। যার মধ্যে বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদেরও বক্তৃতা দিয়েছি। যা ইউটিউবে আপলোড করা হয়েছিল। আমার ইউটিউব চ্যানেলের ভিউয়ারশিপ বেড়েছে এবং ইউটিউব এখন আমাকে টাকা দেয়। প্রতি মাসে ৪ লক্ষ টাকা রয়্যালটি হিসাবে, “। তিনি বলেন দেশে যারা ভালো কাজ করে তাঁদের পরিচিতি দেওয়া হয় না।আজ দেশের সার্বিক এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির জন্য আধুনিক এবং উচ্চমানের রাস্তার নেটওয়ার্কের গুরুত্বের উপরও পর্যালোচনা করেন তিনি।