১১ ঘণ্টা পর ইডি দফতর থেকে বেরোলেন সায়নী। এম ভারত নিউজ

admin
0 0
Read Time:2 Minute, 45 Second

নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে প্রায় ১১ ঘণ্টা ইডির জেরার পর সিজিও কমপ্লেক্স থেকে বেরোলেন যুব তৃণমূলের সভানেত্রী সায়নী ঘোষ। শুক্রবার বেলা ১১টা ২২ মিনিটে সিজিও কমপ্লেক্সে পৌঁছন তিনি। তার পর থেকে তাঁকে দফায় দফায় তাঁকে জেরা করেছেন তদন্তকারীরা। জানতে চাওয়া হয়েছে তাঁর সঙ্গে কুন্তল ঘোষের আর্থিক লেনদেন সম্পর্কে।

ইডি সূত্রে খবর, সায়নীর কাছে চার পাতার একটি প্রশ্নমালা দেওয়া হয়। তার জবাব নিজে হাতে লিখে দিয়েছেন সায়নী। তবে সায়নীর অনেক জবাবই গ্রহণযোগ্য মনে হয়নি গোয়েন্দাদের। বেলা আড়াইটে পর্যন্ত জেরার পর দুপুরের খাওয়ার জন্য সায়নীকে ৩০ মিনিট সময় দেন ইডির গোয়েন্দারা। বেলা ৩ থেকে ফের শুরু হয় জেরা। দ্বিতীয় দফার জেরা শেষ হয় সন্ধ্যা ৬টায়। এর পর সায়নীকে আরও কিছু প্রশ্ন করেন গোয়েন্দারা। রাত ৮টা নাগাদ যাবতীয় নথি পাঠানো হয় দিল্লিতে ইডির সদর দফতরে। রাত ১০টা নাগাদ জানা যায় বয়ান খতিয়ে দেখে আপাতত সায়নীকে গ্রেফতার করার দরকার নেই বলে জানিয়েছেন ইডির আধিকারিকরা। এর পর জেরার অবশিষ্ট প্রক্রিয়া শেষ করে সায়নীকে বাড়ি যাওয়ার অনুমতি দেয় ইডি।

নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সায়নীকে তলব করে ইডি। তার পর ২ দিন সায়নীর খোঁজ পাননি সাংবাদিকরা। তৃণমূলের দাবি, তাদের সঙ্গেও সায়নীর কোনও যোগাযোগ ছিল না। তবে শুক্রবার সময়মতো সিজিও কমপ্লেক্সে পৌঁছে যান তিনি। ঢোকার সময় জানান, “আমি ভোটপ্রচারে ছিলাম। মাত্র ৪৮ ঘণ্টার নোটিশে আমাকে তলব করা হয়েছে। আমি তদন্তকারীদের সঙ্গে ১০০ শতাংশ সহযোগিতা করব।” সঙ্গে তিনি দাবি করেন, তাঁকে ইডির তলবের পিছনে রয়েছে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা।

আরও পড়ুন

Happy
Happy
0 %
Sad
Sad
0 %
Excited
Excited
0 %
Sleepy
Sleepy
0 %
Angry
Angry
0 %
Surprise
Surprise
0 %

Leave a Reply

Next Post

'সেরা পড়ুয়া হবে উপাচার্য', রাজ্যপালের মন্তব্যে শুরু বিতর্ক। এম ভারত নিউজ

রাজভবনের তরফ থেকে পরে দাবি করা হয়, সেই সব উজ্জ্বল পডুয়া যাঁরা স্নাতকোত্তরে খুব ভাল করেছেন, পড়াশোনা এবং গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন, তাঁদের মধ্য থেকে অন্তর্বর্তী উপাচার্য করা হতে পারে।

Subscribe US Now

error: Content Protected