বেশ অনেক কয়েক মাস ধরেই গণ টিকাকরণ শুরু হয়ে গেছে বিশ্বের প্রায় সবকটি দেশেই, টিকা নিতে যাচ্ছেন না অনেকেই কারণ এনাদের মধ্যে অনেকেরই ইনজেকশন নিতে ভয় লাগে। সেই কারণেই গণ টিকাকরণের সর্বোচ্চ মাত্রা কিছুতেই ছোঁয়া সম্ভব হচ্ছেনা। এবার সেই ভয় কাটানোর পালা শুরু। ইতিমধ্যেই ট্রায়াল শুরু হয়েছে করোনার ভ্যাকসিন ট্যাবলেটের । লস এঞ্জেলেস সেকারস খুব শীঘ্রই এমন একটি সুখবর নিয়ে আসতে চলেছেন। ইতিমধ্যেই সেখানে করোনার ভ্যাকসিনের ট্যাবলেট নিয়ে রীতিমতো পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু হয়ে গিয়েছে। ওই সংস্থার সদস্য ডঃ প্যাট্রিকের নেতৃত্বধীন টিম এই ধরণের ট্যাবলেটের কাজ শুরু করেছে।
ইতিমধ্যেই সুস্বাস্থ্যের অধিকারী বেশ কয়েকজন স্বেচ্ছাসেবকের ওপর এই ধরণের ট্য়াবলেটের প্রয়োগ শুরু হয়েছে। পাশাপাশি আশা করা যাচ্ছে ভবিষ্যতে এই চিকিৎসার খরচ কিছুটা কমানো সম্ভব হবে। ওদিকে ইনজেকশনের থেকে ট্যাবলেটের মাধ্যমে বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে যাওয়া অনেক সহজ হবে বলে জানাচ্ছেন তাঁরা। ইতিমধ্যে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবকদের উপরে এই ট্যাবলেট এপ্লাই করা হয়েছে, সংস্থার তরফ থেকে জানানো হয়েছে একদল স্বেচ্ছাসেবক কেবলমাত্র ইঞ্জেকশন নিয়েছেন, কোন একদল স্বেচ্ছাসেবক কেবলমাত্র ট্যাবলেট গ্রহণ করেছেন আর সেখানেই অপর একটি দল ট্যাবলেট এবং ইনজেকশন উভয় গ্রহণ করেছেন। আমেরিকার কোম্পানি ওরামেড ফার্মাসিউটিক্যালসের সঙ্গে যৌথভাবে করোনার ক্যাপসুল বানানোর প্রস্তুতি শুরু করেছে প্রেমাস বায়োটেক।