৪৬তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় প্রথমবার অংশ নিয়েছে থাইল্যান্ড স্টল। আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় গেলেই আমজনতা পেয়ে যাবেন ব্যাংককের স্বাদ। পাশাপাশিই রয়েছে থাইল্যান্ডের উপন্যাস পড়ার সুযোগও। বইমেলায় যেমন চলছে বইয়ের কেনা-বেচা তেমনই প্রথমবার থাইল্যান্ডের স্টল দেখে, একফাঁকে তাই শিখে যাচ্ছেন ভাষাও। কলকাতা বইমেলা শুধুমাত্র কলকাতার নয় সেখানে যেমন দেখা যায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা পাবলিশার্সের ভিড় তেমনই থাকে রাশিয়া-অস্ট্রেলিয়া ফ্রান্স-সহ বিদেশেরও বিভিন্ন পাবলিশার্স। আর সেই সব স্টলেও উপচে পড়ে বইপ্রেমীদের ভিড়। কার্যতন সেই দৃশ্যই ধরা পরল এবারের বইমেলায়।
এ বছরের বইমেলার মুখ্য থিম স্পেন। ৩০ জানুয়ারি, সোমবার সল্টলেকের সেন্ট্রাল পার্কে মেলার উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়। সোমবার উদ্বোধনের পর ৩১ ডিসেম্বর, মঙ্গলবার থেকে সকলের জন্য বই মেলা খুলে দেওয়া হয়। ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে এই মেলা। দুপুর ১২টা থেকে রাত ৮টা অবধি খোলা থাকবে মেলা। এদিকে বইমেলার সময় ইস্ট-ওয়েস্ট রুটে পরিষেবা বাড়িয়েছে মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ।
অন্যদিকে, ‘আবোল তাবোল’-এর শতবর্ষ উপলক্ষে অভিনব উদ্যোগ নিল পাবলিশার্স অ্যান্ড বুক সেলার্স গিল্ড। কলকাতা বইমেলায় রবিবার পালন করা হল শিশু দিবস। এদিন বইমেলা প্রাঙ্গণে গিল্ড হাউজের সামনে বাচ্চাদের ‘আবোল তাবোল’ উপহার দিল গিল্ড। উপস্থিত ছিলেন গিল্ডের সাধারণ সম্পাদক ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায় সহ গিল্ডের অন্যান্য সদস্যরা।