বেশ কয়েকদিন ধরে করোনার আক্রান্তের গ্রাফ নিম্নগামী, বাড়ছে সুস্থতার হার।
বৃহস্পতিবার সকালে সারা দেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের সংখ্যা ১,০৫, ১২, ০৯৩ -তে। মৃত্যু হয়েছে ১৯৮ জনের। দৈনিক বৃদ্ধি কমে গেছে আগের থেকে ,গত ২৪ ঘন্টায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১৬ হাজার ৯৪৬ জন। শুধু তাই নয় পাশাপাশি কমেছে ভাইরাস এক্টিভেট রোগীর সংখ্যা। আড়াই লাখ থেকে নেমে এল দু লাখে।
এক্টিভেট কেসের হারও ২.০৪ %।
ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিকেল জানিয়েছে দেশে প্রায় ১৮ কোটিরও বেশি করোনা টেস্ট করা হয়ে গেছে । যদিও সবশেষে সুখবর ভারতবাসীর জন্য আগামী ১৬ জানুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে টিকাকরণ । তার আগেই ১৩টি শহরে পৌঁছে দেওয়া হল টিকা। টিকা তৈরি দায়িত্ব নিয়েছিল পুনের সিরাম ইনস্টিটিউট । কেন্দ্র সরকার স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফ থেকে জানানো হয়েছে টিকাকরণ এর ক্ষেত্রে কোন রাজ্য বৈষম্য করা হবে না। ৫৬ লক্ষ্য ৯০ হাজার টিকার ডোজ পৌঁছে গেছে ইতিমধ্যেই নানান শহরে। রাজ্যে মোট ৩৫৩ টি কেন্দ্র টিকাকরণ হবে ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে টিকা বন্টন নানান শহরে।
সমস্যার সমাধানকরার চেষ্টা চলছে অনেকদিন ধরেই, তবে সমস্যার উৎস করাটা জরুরী বলেই মনে করছে WHO প্রধান । বেজিংয়ের পাশে শহরগুলিতে সংক্রমণ বাড়ায় বেড়েছে উদ্বেগ।মঙ্গলবার চিনের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ান একটি মিডিয়া বিবৃতিতে জানিয়েছেন, এই বিষেষজ্ঞ টিম ১৪ জানুয়ারি সিঙ্গাপুর থেকে উহান উড়ে আসবে। সূত্রের খবর অনুসারে ওখানে রেট মার্কেট থেকেই প্রথম এই ভাইরাসের কথা সামনে এসেছিল। যদিও ওই তদন্ত শুরু হওয়ার কথা ছিল গত সপ্তাহেই তবে চীনের তরফ থেকে সেই সিদ্ধান্ত খারিজ করে দেওয়া হয়েছিল বলেই জানানো যাচ্ছে। ইতিমধ্যে বিশেষজ্ঞ দলের তরফ থেকে চীনে যাওয়ার প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে তবে কতদিন সেখানে থাকবেন এবং কিভাবে নিজস্ব তদন্তের কাজ চালাবেন সে বিষয়ে কোনো তথ্য এখনো পাওয়া যায়নি ।